কৈ মাছ চাষ


মজুদ-পূর্ব ব্যবস্থাপনা: পুকুর প্রস্তুতকরণ
পুরনোপুকুর হলে এবং তা ভরাট হয়ে গিয়ে থাকলে বা পাড় ভেঙ্গে গিয়ে থাকলে প্রয়োজনীয়সংস্কারকরে নিতে হবে কাজটি দুইভাবে করতে হয়যেমন - তলার কাদা উত্তোলনপুকুর ভরাট হয়ে থাকলে তলার কাদা তুলে ফেলতে হবে পুকুরের তলা থেকে এভাবে কাদা উত্তোলনের ফলে বিষাক্ত গ্যাস, ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া পোকা-মাকড় দূর হয় এবং পুকুরের পরিবেশের উন্নয়ন ঘটেপাড় মেরামত পুকুরেরপাড় ভেঙ্গে গেলে বর্ষা মৌসুমে মাছ ভেসে যেতে পারে তাই পুরনো পুকুর হলে এবং পাড় ভেঙ্গে গিয়ে থাকলে তা মেরামত করে নিতে হয়জলজ আগাছা দমন পুকুর প্রস্তুতিরশুরুতেইপুকুরেরপাড়ে মধ্যে অবস্থিতসকল প্রকার আগাছা পরিষ্কারকরতে হবে শিকড়সহ আগাছ বিভিন্ন উপায়ে পরিষ্কার করা যায়নিম্নে কয়েকটি পদ্ধতি উল্লেখ করা হলো কায়িক শ্রমে নিজেরা অথবা শ্রমিক লাগিয়ে কচুরীপানা, কলমিলতা, হেলেঞ্চাইত্যাদিভাসমান আগাছা পরিষ্কারকরা যায় তাতে খরচ এবং সময় দুটোই কম লাগবেপুকুর সেচে পুকুর সেচে পুকুরেরতলার, কিনারের, শিকড়গাড়াঅর্থাৎ সকল ধরনের আগাছা পরিষ্কারকরা সুবিধাজনক পুকুর সেচে তলার সামান্যমাটিসহ আগাছা পরিষ্কারকরা যায় জৈবিক পদ্ধতিতে পুকুরে পোনা মজুদের পর আগাছা পরিষ্কার করে পরিবেশ সুন্দর পরিবেশ ঠিক রাখার জন্য এই পদ্ধতি খুবই উপযোগীগ্রাসকার্প সরপুঁটিনরম জলজ উদ্ভিদভোজীমাছ তাই এসব মাছ পুকুরে মজুদ করলে মাছ চাষকালীন আগাছা দমনে রাখা যায়
           
মজুদ-পূর্ব ব্যবস্থাপনা: রাক্ষুসে অবাঞ্চিত মাছ প্রাণী দূরীকরণ
পানিনিষ্কাশনেরমাধ্যমেপুকুরটিতেসেচে কয়েকদিনরোদে শুকিয়ে রাক্ষুসেমাছ ক্ষতিকরপ্রাণী অপসারণ করা যায় তাতে এসব মাছ ক্ষতিকর প্রাণী কাদায় লুকিয়ে থাকতে পারবে নাপ্রখর রোদে পুকুরটিকয়েকদিনেশুকানোরপর পুনরায় পানি ঢুকানো যেতে পারে জাল টেনে পুকুরে শুকানো সম্ভব না হলে ঘন ফাঁসের জাল দিয়ে রাক্ষুসে মাছ ক্ষতিকর প্রাণী ধরে ফেলা যায়জালের ফাঁসের ভেতর দিয়ে বা নীচে দিয়ে যাতে এসব বেরিয়ে যেতে না পারে সেজন্য জালের নীচের অংশে ইটের টুকরা বা অন্যকোনভারী বস্তু বেঁধে আস্তে আস্তে জাল টানতে হবে রাসায়নিক দ্রব্যাদি ব্যবহারে কতিপয় রাসায়নিক দ্রব্যাদি ব্যবহার করেও রাক্ষুসে মাছ ক্ষতিকর প্রাণী অপসারণ করা যায়নির্ধারিততাপমাত্রায়এসব দ্রব্যাদিব্যবহারসুফলদায়ক এসব রাসায়নিকদ্রব্য ব্যবহারেপুকুরেররোগজীবাণুওধ্বংস করা যায় নিচের ছকে উল্লেখিত মাত্রা রাক্ষুসে মাছ ক্ষতিকর প্রাণী দমনে কার্যকর
           
           
           
            রাসায়নিকদ্রব্যাদিরনাম
            প্রয়োগ মাত্রা
            প্রয়োগ পদ্ধতি
            মন্তব্য
           
সুমিথিয়ন
প্রতিঘনমিটারপানিতে . গ্রাম
পুকুরেরোদের সময় ছিটিয়ে দিতে হবে
কয়েকমিনিটেরমধ্যেই রাক্ষুসেমাছ ক্ষতিকরপ্রাণী বিষক্রিয়ায়ভেসে ওঠে আসে

রোটেননপাউডার
প্রতি ফুট পানির গভীরতায়প্রতি শতাংশে ২০-২৫ গ্রাম
মেপেনেয়া রোটেননেরতিন ভাগের এক ভাগ বল তৈরি করে এবং ভাগ বালতিতেগুলে রোদের সময় পুকুরে ছিটিয়ে প্রয়োগ
           
মজুদ-পূর্ব ব্যবস্থাপনা: চুন
প্রকারপাথুরে চুন, কলি চুন  
পরিমাণপ্রতি শতাংশে .-. কেজি হারে চুন
প্রয়োগচুন গুড়া করে পানিতে ছিটিয়ে দিতে হবে পুকুরে পানি ভরাটকরণ চুন প্রয়োগের পরে পুকুরে পানি প্রবেশ করাতে হবে
           
           
মজুদ-পূর্ব ব্যবস্থাপনা: সার
প্রকারগোবর, টিএসপি, ইউরিয়া
পরিমাণপ্রতি শতাংশে . কেজি হারে গোবর, ২০০ গ্রাম ইউরিয়া ২০০ গ্রাম টিএসপি
প্রয়োগচুন প্রয়োগের- দিন পরে পুকুরে ছিটিয়ে দিতে হবে
                       
মজুদ-পূর্ব ব্যবস্থাপনা: প্রাকৃতিক খাদ্য পর্যবেক্ষণ
পুকুরেপোনা মজুদের পূর্বে পর্যাপ্তপ্রাকৃতিকখাদ্য উৎপাদন হয়েছে কিনা তা পরীক্ষাকরে দেখতে হবে একাজটি কয়েকটি পদ্ধতিতে করা যায়
যেমন- . সেকিডিস্কদ্বারা সেকিডিস্কএকটি লোহার চাকতি বিশেষ এর ব্যাস ইঞ্চি, রং সাদা-কালোচাকতির তল সমান ভাগে ভাগ করে কোনাকুনিভাবেসাদা কালো রং করা হয় এটি একটি সুতা দ্বারা ঝুলানো থাকেচাকতির গোড়া থেকে সুতার প্রথম ১০ সে.মি. লাল রং, এরপর ১৫ সে.মি. সবুজ রং করা হয় বাকী অংশ সাদা (৮০-১০০ সে.মি) থাকে

ব্যবহার পদ্ধতি
পানিতেলাল দাগ পর্যন্তডুবানোরপর সেকিডিস্কেরসাদা অংশ দেখা না গেলে বুঝতে হবে পুকুরে অতিরিক্তখাদ্য আছে অবস্থায় পোনা মজুদ, সার সম্পূরক খাদ্য ব্যবহার ঠিক নয়সাধারণত: ঘন সবুজ পানিতে এরূপ হয়ে থাকেপানিতে সবুজ দাগ পর্যন্ত ডুবানোর পর চাকতির সাদা অংশ দেখা না গেলে বুঝতে হবে পানিতে পরিমিত প্রাকৃতিক খাদ্য আছে অবস্থায়পোনা ছাড়া যাবে অবস্থা বজায় রাখতে পুকুরে নিয়মিত কিছু সার খাদ্য দিতে হবেসবুজ দাগ পর্যন্তডুবানোরপর চাকতির সাদা অংশ দেখা গেলে বুঝতে হবে প্রাকৃতিকখাদ্য কম আছে অবস্থায় আরো সার দিতে হবেএসাথে সম্পূরকখাদ্য প্রয়োগওঅব্যাহতরাখতে হবে ব্যবহারের সময় এটি ব্যবহার করতে হবে সূর্য উঠার বেশ পর (সকাল ১১-১২ টায়)একই ব্যক্তিএকই স্থানে এটি ব্যবহারকরবেন বিবেচ্য বিষয় ঘোলা পানিতে সেকিডিস্কের ব্যবহার কার্যকর নয়

. কাঁচের গ্লাস পদ্ধতি একটি স্বচ্ছ কাঁচের গ্লাস পুকুরেরপানি নিয়ে তা আলোর দিকে ধরলে পানির রং সবুজ অথবা বাদামী দেখা যাবে তাছাড়া গ্লাসের পানিতে অসংখ্য ছোট ছোট কণার মতো দেখা যাবে, যার মধ্যে সবুজ কণাগুলো উদ্ভিদকণা এবং বাদামী কণাগুলো প্রাণীকণাএই উদ্ভিদকণাএবং প্রাণীকণাইমাছ চিংড়ির প্রাকৃতিকখাদ্য

. হাতের কনুই ডুবানো পদ্ধতি পুকুরেরপানিতে হাতের কনুই পর্যন্তডুবিয়ে দিয়ে যদি হাতের তালু না দেখা যায় তবেই বুঝতে হবে পর্যাপ্তপ্রাকৃতিকখাদ্য আছে অবশ্যই কাদার জন্য পানি ঘোলা থাকবে না. ফিল্টারপদ্ধতি পুকুরেরপানি ফিল্টারকরেও প্রাকৃতিকখাদ্যেরপরিমাণ নির্ণয় করা যায় এই পদ্ধতিতে পুকুরের ২৫টি জায়গা থেকে ২৫ লিটার পানি সংগ্রহ করতে হবেসংগৃহীতপানি ফিল্টারকরে যদি ঘন সেন্টিমিটারপরিমাণ উদ্ভিদকণা প্রাণীকণাপাওয়া যায় তবেই বুঝতে হবে পর্যাপ্তপ্রাকৃতিকখাদ্য পুকুরে বিদ্যমান
           
মজুদ-পূর্ব ব্যবস্থাপনা: পানির বিষাক্ততা পরীক্ষা পানিশোধন
পুকুরেপূর্বে প্রয়োগকৃতবিষাক্তদ্রব্যাদিরদ্বারা বা অন্য কোন উপায়ে পুকুরেরপানিতে বিষক্রিয়াথাকতে পারে যা মাছের মৃত্যু ঘটাতে সক্ষম তাই পোনা মজুদের আগের দিন একটি হাড়িতে পুকুরের পানি নিয়ে তাতে কয়েকটি মাছের পোনা ছেড়ে ১২-১৩ ঘণ্টা রাখতে হবেযদি হাড়িতে রাখা পোনা সুস্থ থাকে তবে বুঝতে হবে পানিতে কোন বিষক্রিয়ানেই এই অবস্থায় পুকুরে পোনা মজুদ করা যায়
           
মজুদ-পূর্ব ব্যবস্থাপনা: জলজ পোকা দমন
সারপ্রয়োগেরপর সাধারণত: হাঁস পোকা, ব্যাঙ্গাচী অন্যান্যপ্রাণী জন্ম নেয় এরা মাছের রেণু খেয়ে ফেলে এবং খাদ্যের জন্য মাছের রেণুর সাথে প্রতিযোগিতা করেফলে রেণুর মড়ক বেশি হয় রেণু ছাড়ার আগে পরে এদের নিয়ন্ত্রণ করা আবশ্যকডিপটারেক্সবা সুমিথিয়নএক্ষেত্রেঅত্যন্তকার্যকর যদি পানিতে কপিপড থাকে তবে সুমিথিয়নকার্যকারীনয় ক্লাডোসেরা কপিপড পানিতে থাকলে রটিফার খেয়ে ফেলে, কপিপড রেণুও খেয়ে ফেলেডিপটারেক্সরেণু ছাড়ার ২৪ ঘণ্টা পূর্বে -১২ গ্রাম/শতাংশ/ ফুট পানি হারে পুকুরে ডিপটারেক্সব্যবহারকরলে হাঁস পোকা, ক্লাডোসেরা কপিপড সহজে মারা যায় এবং রেণুর খাদ্য রটিফার বেঁচে থাকে সুমিথিয়ন রেণু ছাড়ার ১২-১৫ ঘণ্টা পূর্বে পুকুরে - মি. লি./শতাংশ/১ফুট পানি হিসাবে সুমিথিয়ান ব্যবহার করলে হাঁস পোকা সহজে মারা যায়এবং কপিপড ছাড়া অন্যান্যক্ষতিকরজলজ পোকা মরে যাবে ব্যবহার বিধি প্রয়োজনীয় রাসায়নিক দ্রব্য একটি পাত্রে ১০ লিটার পরিমাণ পানিতে গুলে সমস্ত পুকুরে সমানভাবে ছিটিয়ে দিতে হবেকম তাপমাত্রা, মেঘ কিংবা বৃষ্টিরসময় কীটনাশকব্যবহারনা করে দুপুর রোধে ব্যবহারকরলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায় পুকুরে রেণু ছাড়ার আগে আরো একটি কাজ করে নিতে হবে, তা হল জাল বা হররা টানাএতে করে পুকুরেরতলায় বিষাক্তগ্যাস থাকলে তা দূর হয়ে যাবে রেণু ছাড়ার পূর্বে ডিপটারেক্স ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে হবে যেখানে রটিফার প্রচুর আছেরটিপার না থেকে যদি কপিপড ক্লাডোসেরাথাকে তবে ডিপটারেক্সব্যবহারকরে ২৪ ঘণ্টা পর রেণু ছাড়লে রেণুর খাদ্যেরঅভাব ঘটবে এক্ষেত্রে ডিপটারেক্স - দিন পূর্বে প্রয়োগ করে রটিফার উৎপাদনের সুযোগ করে দিতে হবেযদি পরে হাঁস পোকা জন্মে তবে সুমিথিয়নবা ডিজেল ব্যবহারকরে রেণু ছাড়তে হবে ডিজেল বালির সাথে ঝুর ঝুরে করে সারা পুকুরে ছিটিয়ে দিতে হবে
           
মজুদ ব্যবস্থাপনা: পোনা মজুদ
ঘনত্ব প্রজাতিরসংখ্যা নির্ধারণশতাংশ প্রতি - সে.মি. আকারের ২০০-২৫০টি কৈ মাছের পোনা মজুদ করলে ভালো উৎপাদন পাওয়া যায় পোনা মজুদকরণসকালে বা বিকালে তাপমাত্রাকম থাকে বিধায় সময়ে মাছ পরিবহন করা ভালোমার্চ-এপ্রিল থেকে কৈ মাছ চাষ শুরু করলে ভালো উৎপাদন পাওয়া যায়
           
মজুদ-পূর্ববর্তী বিশেষ ব্যবস্থাপনা: বাঁশের বানা কিংবা জালের প্রাচীর তৈরী
পোনামজুদের পূর্বে পুকুরেরচারপাশে৮০-৯০ সে.মি. উচ্চতারবাঁশের বানা কিংবা কড জালের প্রাচীরতৈরি করতে হবে, কারণ কৈ মাছ বৃষ্টিরসময় পুকুর থেকে উঠে কানকোর উপর ভর করে ডাঙায় চলে পারে
           
মজুদ ব্যবস্থাপনা: খাদ্য
প্রকারফিশ মিল, মিট বোন মিল, সরিষার খৈল, তিল/সয়াবিন খৈল, চালের কুড়া/ভূট্টা, আঁটা বা চিটা গুড়, ভিটামিন খনিজ মিশ্রণ
পরিমাণফিশ মিল ৩০% + মিট বোন মিল ১০% + সরিষার খৈল ১৫% + চালের কুড়া/ভূট্টা ২০% + তিল/সয়াবিন খৈল ২০% + আঁটা বা চিটা গুড় % + ভিটামিন খনিজ মিশ্রণ %
প্রয়োগমাছের দেহের ওজনের -% হারে উপরোক্তমিশ্রণগুলোএকত্রে গুলিয়ে বলের মতো করে দিনে দুই বার দিতে হবে
                       
মজুদ ব্যবস্থাপনা:
সারপ্রকার গোবর, ইউরিয়া, টিএসপি
পরিমাণপ্রতি শতাংশে - কেজি গোবর, ১০০ গ্রাম ইউরিয়া, ১০০ গ্রাম টিএসপি
প্রয়োগপ্রতি ১৫ দিন অন্তর অন্তর পানিতে গুলিয়ে প্রয়োগ করতে হবে
           
মজুদ ব্যবস্থাপনা: নমুনায়ন
মাছেরবৃদ্ধি স্বাস্থ্যপরীক্ষামাঝে মাঝে পুকুরে মাছের নমুনা সংগ্রহ করে দেখতে হবে- • মাছের স্বাভাবিকবৃদ্ধি হয়েছে কিনা, • শরীর মাথা সমভাবে বেড়েছে কিনা, • মাছের ওজন আশানুরূপবেড়েছে কিনা, • যদি না বেড়ে থাকে তবে কোন প্রজাতিরমাছ বাড়েনি এবং কেন বাড়ে নি তা অনুসন্ধানকরে ব্যবস্থানিতে হবেএকই সাথে দেখতে হবে মাছের দেহে কোন রোগ দেখা যায় কিনা অথবা রোগের লক্ষণ বিদ্যমান কিনা, • মাছ সুস্থ কিনা ইত্যাদিযদি কোন প্রকার রোগের লক্ষণ দেখা যায় তবে যথাশীঘ্রতার প্রতিকারেরব্যবস্থানিতে হবে
           
           
মজুদ ব্যবস্থাপনা: পুকুরের পানির গুণাগুন
পুকুরেরপানি দ্রুত কমে গেলে অন্য কোন উৎস হতে পানি দেয়ার ব্যবস্থাকরতে হবেপানি বেড়ে গিয়ে উপচে পড়ার সম্ভাবনা থাকলে অতিরিক্ত পানি বের করে দিতে হবেপানির স্বচ্ছতা সে. মি. নীচে নেমে গেলে সার খাবার দেয়া বন্ধ রাখতে হবেমাঝে মাঝে হররা টেনে পুকুরের তলার বিষাক্ত গ্যাস দূর করার ব্যবস্থা নিতে হবেযে মাছগুলোবিক্রি বা খাওয়ার উপযোগী হয়ে যাবে সেগুলো ধরে ফেলতে হবে তা হলে ছোট আকারের মাছগুলো বাড়ার সুযোগ পাবেরোগ হলে তা সনাক্ত করে প্রতিকারেরব্যবস্থানিতে হবে
           
           
মজুদ পরবর্তী ব্যবস্থাপনা: আহরণ বাজারজাতকরণ
সঠিকপরিচর্যাকরলে মাসের মধ্যে দেশী কৈ মাছ আহরণ করা সম্ভব সময় কৈ মাছ গড়ে ৩০-৩৫ গ্রাম বৃদ্ধি প্রাপ্ত হয় এবং শতাংশ প্রতি -১০ কেজি পর্যন্ত আহরণ করা সম্ভব

SHARE

Milan Tomic

Hi. I’m Designer of Blog Magic. I’m CEO/Founder of ThemeXpose. I’m Creative Art Director, Web Designer, UI/UX Designer, Interaction Designer, Industrial Designer, Web Developer, Business Enthusiast, StartUp Enthusiast, Speaker, Writer and Photographer. Inspired to make things looks better.

  • Image
  • Image
  • Image
  • Image
  • Image
    Blogger Comment
    Facebook Comment

0 comments:

Post a Comment